Household & Commercial Water Purifier
Filtration Media & Chemicals
Pump & Blower
Accessories
By Brand
১. হিটস্ট্রোক: হিটস্ট্রোক হলো শরীরের অত্যন্ত গরমের কারণে তাপমাত্রা অত্যন্ত বৃদ্ধি হয়ে শরীরের তাপ নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা নষ্ট হওয়া এবং তাপমাত্রা ১০৫ ডিগ্রি ফারেনহাইটের উপরে উঠে যাওয়া।
২. দুর্বলতা এবং ক্লান্তি: অতিরিক্ত গরমে মানুষের শরীরের শোষক পানি হারায়, যা দুর্বলতা এবং ক্লান্তির কারণ হতে পারে।
৩. গরমে স্কিন প্রবলেম: অতিরিক্ত গরমে ত্বকের সমস্যার সংভাবনা বেড়ে যায়, যেমন: সূর্যব্যাধি, জ্বালা, দাদ, পুস্টুল ইত্যাদি।
৪. পুষ্টিবিদ সম্পর্কিত সমস্যা: অতিরিক্ত গরমে শরীর থেকে অতিরিক্ত পানি হারায়, যা পুষ্টিতত্ত্বের সমস্যা তৈরি করতে পারে।
৫. মানসিক সমস্যা: গরমে মানুষের মানসিক স্থিতি প্রভাবিত হতে পারে, যেমন: চিন্তা, অস্বস্তি, ব্যাকুলতা।
৬. অনাবশ্যক গরমে লুকানো থাকা: অনাবশ্যক গরমে লুকানো থাকা যেমন বাড়িতে এসি ব্যবহার না করা ইত্যাদি সমস্যার কারণ হতে পারে।
১. বেলা ১১টা থেকে তিনটা পর্যন্ত রোদে যাওয়া এড়াতে বিরত থাকুন, যেহেতু এই সময়ে গরমতা সবচেয়ে বেশি থাকে।
২. সূর্যের আলো থেকে চোখ সুরক্ষার জন্য রোদচশমা ব্যবহার করুন এবং সূর্যের আলোয় সরাসরি যাওয়ার পরিবর্তে মাথায় ছাতা, টুপি পরেন।
৩. তৃষ্ণা পাওয়া না পেলেও প্রচুর পানি পান করুন, যেটি শরীর আর্দ্র রাখবে। আরও পানি ছাড়াও, ডাব, জুস, লাচ্ছি, লেবুপানি, দই প্রভৃতি খেতে পারেন।
৪. উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাবারের পরিবর্তে কম পরিমাণে খান।
৫. কোথাও যাওয়ার আগে অবশ্যই পানি খাবেন।
৬. সুযোগ হলে একাধিকবার গোসল করতে পারেন, বিশেষত ঘুমানোর আগে গোসল করলে শরীরের তাপমাত্রা কম থাকবে।
৭. হালকা, ঢিলেঢালা এবং হালকা রঙের সুতি কাপড় পরবেন।
৮. ঘরে যাতে ঠান্ডা এবং বাতাস প্রবেশ করতে পারে, সে সুযোগ রাখবেন।
৯. যদি কারও শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা, দুর্বলতা ও মাথা ঝিমঝিম করে, তবে তা নজরদারি করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।
১০. গরমের দিনে খাবার সামান্য খাবার খেলেও পেটব্যথা হওয়ার হার বেড়ে যায়, সে ক্ষেত্রে বাইরের খাবার খাবার আগে সতর্ক থাকুন।
১১. গরমে আর ক্লান্তিতে বাইরের খোলা খাবার ও পানীয় গ্রহণের হার বেড়ে যায়, তার জন্য সতর্ক থাকুন। গরমে সহজেই খাদ্যদ্রব্য দূষিত হতে পারে এবং মাছি ও পোকামাকড়ের বিস্তারে রোগবালাই ছড়ার হার বেড়ে যায়। এসবের ফলে পানি ও খাবার সংক্রমণের ঝুঁকি বেড়ে যায়। এর মধ্যে একটি বড় সমস্যা হলো জন্ডিস, যার প্রতিরোধে রাস্তার খোলা খাবার গ্রহণ থেকে বিরত থাকুন।
১২. গ্রীষ্মে ঘামাচির সমস্যা দূর করতে অতিরিক্ত গরমে প্রচুর পানি পান করুন। প্রতিদিন কমপক্ষে দুবার গোসল করুন এবং গোসলের সময় সাবান ব্যবহার করুন। ভিটামিন ‘সি’ সমৃদ্ধ খাবার প্রচুর পরিমাণে খেতে হবে।
১৩. গরমের সময়ে হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি থাকে, এই ঝুঁকি কমাতে শরীরের তাপ নিয়ন্ত্রণ করতে স্থান বা ছায়ায় থাকুন। পানির সাথে সাথে লবণযুক্ত পানীয় গ্রহণ করুন এবং তাপমাত্রা বৃদ্ধিকারী পানীয় খাবার খাবেন না।
১৪. গরমে সবজি প্রচুর খেতে পারেন, শসা, টমেটো, ক্যাপসিকাম, লাউ, শাক-পাতা ইত্যাদি আপনার খাদ্যতালিকায় রাখুন।
রিভার্স অসমোসিস ওয়াটার পিউরিফায়ার কি ? রিভার্স অসমোসিস হচ্ছে এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে তাপ ছাড়া পানিকে বিশুদ্ধ করে।
দিনে কতটুকু পানি পান করা উচিত? পানি, মানবদেহের জন্য একটি অপরিহার্য উপাদান। আমাদের শরীরের প্রায় ৬০% পানি দ্বারা গঠিত এব...
পানির গুণগত মান আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অপরিসীম প্রভাব ফেলে। বাসায় বিশুদ্ধ পানি নিশ্চিত করতে Heron ওয়াটার পিউরিফায়ার সেরা...
Explore the Best Water Softener Plant in Bangladesh with very low cost. Green Dot Limited Offer the Best Water Treatment...
বর্তমান বাজারে সবচেয়ে ভালো ওয়াটার ফিল্টার কোনটি ? কোন পানির ফিল্টার সবচেয়ে ভালো ?